একটু প্রাক্টিক্যালি বোঝা যাক ধরুন,আপনার কাছে একটা স্মার্টফোন আছে। স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে আপনি ইচ্ছে হলেই ফোনালাপ, মিউজিক, ভিডিও, ছবিতোলা, হিসাবনিকাশ ইত্যাদি আরো নানা কাজ করতে পারছেন শুধুমাত্র একটি ডিভাইস ব্যবহার করে।
অপরদিকে যদি আপনার কাছে একটি মিউসিক প্লেয়ার থাকতো তাহলে আপনি এতগুলো ডিভাইস এর কাজ প্লেয়ার টি ব্যবহার করে করতে পারতেন না। আবার ধরুন আপনার কাছে একটি টেলিভিশন আছে। তাহলে সেটি ব্যবহার করে আপনি শুধু ভিডিও এবং মিউসিক এর জন্য ব্যবহার করছেন। কিন্তু ছবিতোলা, হিসাবনিকাশ, ফোনালাপ করতে পারছেন না। কিন্তু এই ক্ষেত্রেও ডিজিটাল কনভারজেন্স হচ্ছে। কারণ দুটি ডিজিটাল ডিভাইস তো একত্রীকরণ করতে পারছি।
ডিজিটাল কনভারজেন্স কোনোদিন শেষ হবে না এটি সময়ের সাথে সাথে আমাদের সময় এবং খরচ বাঁচাতে এবং প্রয়োজনের তাগিদে এটি আরো ক্রমবর্ধমান ভাবে বিস্তৃত হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে কোন তথ্য আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ আর কোনটা না সেইটাই আলাদা না করতে পেরে; অনেকেই কম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে নিয়ে অনুকরণে নেমে আসে আর তখন এই প্রযুক্তিই জাতির অন্তরায় হিসেবে বিবেচিত হয়। আমাদের এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হলো মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা আর গুরুত্বপূর্ণহীন তথ্যকে আমরা ছেড়ে দিচ্ছি না। সেই সব তথ্যকে কিভাবে কাজে লাগিয়ে তাকেও ব্যবহার করা যায় সেটিও থাকছে। সাথেই থাকবেন।
রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০
ডিজিটাল কনভারজেন্স
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন